পুলিশ লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা করছেন  

সলমন খানের বাড়িতে হামলার পর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই বড় সাফল্য পেল পুলিশ।ভুজ থেকে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।অভিযোগ, এই দুজনই গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টে গুলি চালিয়েছিল।ধৃতদের নাম ভিকি গুপ্ত ও সাগর পাল।দুজনকেই মুম্বই পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার অভিযোগ উঠেছিল সলমনের বিরুদ্ধে।তারপর থেকেই সুপারস্টারকে নিজের শত্রু হিসেবে মানে বিষ্ণোই,এর আগে একাধিকবার সলমনকে হুমকি দিয়েছে বিষ্ণোই।শোনা যায়, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার জানতে পেরেছে বিষ্ণোইর হিট লিস্টে থাকা ১০ জনের মধ্যে সবার আগে সলমনের নাম রয়েছে।

এর আগে শোনা গিয়েছিল, মার্কিন মুলুকে বসেই এই গুলিবর্ষণের ছক কষা হয়েছিল।সেখানেই লরেন্স বিষ্ণোইর ভাই অনমোল বিষ্ণোই রোহিত গোদরাকে এই হামলার দায়িত্ব দেয়।এই ঘটনার পরই সোশ্যাল মাধ্যমে লরেন্সের ভাই আনমোল বিষ্ণোই সলমনের উদ্দেশ্যে একটি হুমকি বার্তা পোস্ট করেন।তিনি বলেন”এটা ট্রেলার ছিল’’।এই প্রোফাইলের আইপি অ্যাড্রেস ট্রেস করে আবার কানাডার লোকেশন পাওয়া গিয়েছে বলে খবর।

এই ঘটনার পর থেকে কড়া নিরাপত্তায় ঘিরে ফেলা হয়েছে সলমনের বাড়ি।গুলিবর্ষণ কাণ্ডের পর বান্দ্রার বাড়ি থেকে বাইরে পা রাখলেন সলমন খান।সে সময়ও ছিল নিরাপত্তার ঘেরাটোপ।সংবাদমাধ্যমে বলছেন এ সবই ‘পাবলিসিটি স্টান্ট’।আরবাজ খান এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে সোশাল মিডিয়ায় বিবৃতি দেন, “সংবাদমাধ্যমে সেলিম খানের পরিবারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনও স্টেটমেন্ট দেওয়া হয়নি।আপাতত পরিবারের পক্ষ থেকে পুলিশের সঙ্গে সমস্তরকম সহযোগিতা করা হচ্ছে।মুম্বই পুলিশের উপর আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে এবং তাঁরা আমাদের নিরাপত্তার জন্য যথাসাধ্য করার আশ্বাস দিয়েছেন।সবাইকে ধন্যবাদ ভালোবাসা আর সাপোর্ট দেওয়ার জন্য।”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *