রেশন দুর্নীতি মামলার, দ্বিতীয় চার্জশিটে বিস্ফোরক দাবি ইডির

তৃতীয় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে ইডির দাবি, গত ২০১৪-১৫ সাল থেকে মোট ৩৫০ কোটি টাকা দুবাই পাঠানো হয়েছে।রেশন দুর্নীতির মামলার কালো টাকা সাদা করতে বিদেশে যে পাচার করা হত, সে তথ্য আগেই দিয়েছিলেন তদন্তকারীরা।বাংলাদেশ হয়ে হাওয়ালার মাধ্যমে বিপুল টাকা পাচার করা হয় বলেই অভিযোগ।রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে দ্বিতীয় চার্জশিট জমা দিল ইডি।তাতে নাম ছিল বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শংকর আঢ্য।

প্রাক্তন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে তাঁর যে আর্থিক লেনদেন ছিল, তা উল্লেখ করেছেন ইডি এবং রেশন দুর্নীতি মামলার কালো টাকা সাদা করতে কমিশনও পেতেন শংকর আঢ্য।বাংলাদেশ হয়ে হাওয়ালার ওই চার্জশিটে নাম রয়েছে ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ দাসেরও তাঁর বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় সংস্থার বিরুদ্ধেও অতিরিক্ত চার্জশিট জমা দিয়েছেন ইডি।

ইতিমধ্যে রেশন দুর্নীতি  মামলায় চেয়ারম্যান শংকর আঢ্য জেলবন্দি।মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং শংকরের মধ্যে আর্থিক লেনদেন মাধ্যম ছিলেন তিনি।ওই টাকাই নাকি বিশ্বজিৎ হাওয়ালার মাধ্যমে বিদেশি মুদ্রায় বদলে পাচার করা হত দুবাইতে।ইডির অনুমান, ২ হাজার কোটি টাকা শংকরের মাধ্যমে দুবাই পাঠানো হয়েছিল। তার বেশ কিছুটা অংশের মালিক ছিলেন বিশ্বজিৎ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *