‘গণতন্ত্রের হত্যাকারী’ ঘটনা নিয়ে বিস্ফোরক অভিষেক

জাতীয় নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানাতে গিয়ে রাজধানী হেনস্থা শিকার তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধি দল।কমিশকে নিশানা করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।তৃণমূলের সর্বভারতীয় সম্পাদক সহ মোট ১০ জনের প্রতিনিধিদল রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করেন।বাইরে বেড়িয়ে অভিষেক জানান গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছে।

হুগলি জেলার সিঙ্গুরের আজবনগর এলাকায় রিসর্টে হুগলি লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী ও তৃণমূল নেতৃত্বের সাথে বৈঠক করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।তিনি ছিলেন স্থানীয় নেতৃত্ব।সেখান থেকে বেরিয়ে অভিষেকের তোপ, “গণতন্ত্রকে হত্যা করাই নির্বাচন কমিশন তথা বিজেপির একমাত্র কাজ।গতকাল কমিশনের দপ্তরের সামনে থেকে মহিলা সাংসদদের টেনে হিঁচড়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়, তা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।গণতন্ত্রের হল কালো অধ্যায়।”

এই প্রসঙ্গে বললেন,দুই হিমন্তে’র গল্প শোনালেন তৃণমূল সাংসদ।তিনি উল্লেখ করেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন এবং অসমের মুখ্যমন্ত্রীর হিমন্ত বিশ্বশর্মার কথা।অভিষেকের কথায়,“ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন মাথা নত করেননি।বিজেপির বশ্যতা স্বীকার করেননি, নির্বাচনের দুমাস আগে একজন মুখ্যমন্ত্রীকে ইডি-সিবিআই তুলে নিয়ে গেল।”উলটো দিকে অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার কথা উল্লেখ করে বলেন, “সারদা চিটফান্ড কাণ্ডের নাম ছিল হিমন্তের কিন্তু তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন।তবে সিবিআই-ইডির গ্রেপ্তারি তো দূরের কথা, তাঁকে তলব অবধি করেনি।”এই উদাহরণ দেশের সকলের জানা উচিত।এই মন্তব্য করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *